পোস্টগুলি

আমার ভালোবাসা আমার পরিবারকে ঘিরে।

 আমি জানি না,  আমার পরিবারকে আমি কতটা ভালোবাসি। কিন্তু,  আমার পরিবারের চেয়ে অন্য কাউকে বেশি কখনো ভালবাসতে পারব না।  সবার আগে আমার মা, তারপর বাবা। এরপর,  আমার ভাই ও বোন।  তারপর,  আমার কাছে প্রধান্য পাবে, আমার বন্ধু-বান্ধব।  আমি জীবনে কাউকে কখনো হিংসে করি না, ইর্ষা করি না। কাউকে খারাপ নজরে দেখি না কিংবা খারাপ ভাবি না।  আমি কখনো কারো খারাপ চাই না।  সবাই জীবনে ভাল কিছু করুক, এগিয়ে যাক,  এটাই আমার কাম্য।  জীবনে আমার কোনো শত্রু নেই।  কেউ আমার শত্রু নয়। কেউ আমার প্রতিপক্ষ নয়।  কিন্তু, যাঁরা আমার পরিবারকে নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্থ ও হেয় করার কাজে ব্যস্ত থাকে তাদের আমি ভালবাসি না।  তাদের সাথে  কোনো দিন আমার বন্ধুত্ব হবে না।  আমার ১৯ বছরের জীবনে দেখেছি কারা আমার পরিবারকে নানাভাবে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে।   আমাদের বন্ধু কারা সেটা বুঝতে না পারলেও আমার শত্রু কারা সেটা কিন্তু বুঝতে পারি সহজেই।  আমাদের সমাজ ব্যবস্থা এমনই এক বাজে সমাজ ব্যবস্থা যেখানে টাকা-পয়সা, ধন-সম্পদকে  সবচেয়ে বেশি সম্মান দেওয়া  হয়। ...
বাংলাদেশ একটি জনসংখ্যাবহুল দেশ। অত্যাধিক জনসংখ্যা আমাদের জন্য সমস্যা ও সম্ভাবনা দুটোই বয়ে নিয়ে এসেছে। এখন আমাদের সমস্যা সমাধানের উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে হবে। কেননা বিপুল পরিমাণের এ জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণিত করতে পারলে  দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসতে বেশিক্ষণ সময় লাগবে না। আমি মনে করি বাংলাদেশের মানুষ বুদ্ধিমান ও পরিশ্রমী।  এজন্য কিছু বহিরাগত শত্রু আমাদের মাঝে ঢুকে আমাদের তরুণ প্রজন্মকে,  উদীয়মান শক্তিকে ধব্ব্ংস করে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন কূটকৌশল অবলম্বন করছে।  মাদক, অশ্লীল ও বেহায়াপনা সংস্কৃতি যেটা আমাদের সাথে খাপ খায়না সেটার প্রচলন ঘটিয়ে এদেশের উর্বর মস্তিষ্কগুলোকে ধবংস করার পায়তারা চলছে। ব্রিটিশ শাসনের সময় থেকে এখন পর্যন্ত অর্থপাচার অবিরামভাবে চলছে। যেটা আমাদের অর্থনীতির ভিতটাকে শক্তিশালী হতে দিচ্ছেনা।  এজন্য আমাদের খুবই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। ভাল-মন্দের তুলনা মূলক বিচার বিশ্লেষণ করে সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে।  যদিও মানুষ মাত্রেই ভুল। তবুও এমন ভুল করা যাবেনা যেটা আমাদেরকে ধবংস করে দেয়।  
চরিত্রের মাঝে লুকিয়ে থাকে আমাদের আসল সৌন্দর্য। নিজেকে কত রকম ভাবেই না সাজাতে ব্যস্ত থাকি। ক্রীম, পারফিউ এরকম কয়েক ডজন জিনিস লাগে নিজেকে সাজাতে। প্রয়োজন দামি পোষাক, ব্রান্ডের ঘড়ি, জুতা এবং সুন্দর হেয়ার স্টাইল। মুঠোফোন টাও হওয়া চাই 11pro মডেলের। এবং আরেকটু আপার লেভেলে থাকলে দামি বাইক এবং কারের প্রয়োজন। প্রয়োজন বিলাশ বহুল ফ্ল্যাট। আমরা নিজেকে যত পরিপাটি করে সাজাতে চাই এর সবকিছু কিন্তু বাহ্যিক বিষয়। যেটার মুল্য অতি তুচ্ছ এবং যার কোন প্রকৃত সৌন্দর্য নেই। এবং এর পরিণাম ভয়াবহ হতে পারে৷ কিন্তু, আমাদের অভ্যন্তরীণ যে সৌন্দর্য থাকে সেটাকে সুন্দর করার চেষ্টা করা উচিত। আমাদের অভ্যন্তরীণ সৌন্দর্য হলো আমাদের চরিত্র‍। চরিত্র সুন্দর করার জন্য আমাদের টাকা-পয়সা, ধন-সম্পদ কোন কিছুর প্রয়োজন হয়না। শুধু প্রয়োজন আমাদের সদিচ্ছার। তাই প্রতিযোগিতা হোক প্রকৃত সৌন্দর্য নিয়ে।
স্বশিক্ষা কার্যক্রম আমাদের দেশে এখন স্বশিক্ষা কার্যক্রম চালু করা দরকার। এজন্য শিক্ষাবিদ, শিক্ষক, অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। সেইসাথে সহযোগিতা প্রয়োজন টেলিকম অপারেটরদের। কেননা, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই পারে আমাদের নতুন দিগন্তের উন্মোচন ঘটাতে। জানি রাতারাতি বদলে দেওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু ৩-৪ মাসের প্রচেষ্টাও কম নহে। ৩-৪ মাসে সব মহলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও সহযোগিতায় রাঙিয়ে দেওয়া সম্ভব স্বশিক্ষা কার্যক্রম। ২০২১ সালকে লক্ষ্য করে "ডিজিটাল বাংলাদেশ" স্বপ্নের যে অগ্রযাত্রা সেটা এখন বাস্তবের দ্বারপ্রান্তে। আগে যেটা স্বপ্ন মনে হত এখন সেটা সত্যি। তাই আমি মনে করি, বাংলাদেশে স্বশিক্ষা কার্যক্রম চালু করা খুবই সম্ভবপর একটা বিষয়।
চাইলেই কিছু করা সম্ভব প্রত্যেকের কিছু স্বপ্ন থাকে। আমিও এর ব্যতিক্রমী নই। হাজারো স্বপ্নের মধ্যে আমি বেঁচে আছি। জীবনে কি করতে চাই বা হতে চাই এটা নিয়ে আমি অনেক ভেবেছি। কিন্তু কখনো নির্ভুল উত্তর পাইনি। তবে আমি জানি আমার ভালোলাগা এবং ভালোবাসার বিষয়টি। কিন্তু, চাইলেই আমি সবকিছু পেতে পারিনা। প্রত্যেকের মাঝে হয়তো কিছু অপূর্ণতা রয়ে যায়। কিন্তু সেই অপুর্ণতার কথা ভেবে আমাদের হতাশ হওয়া উচিত নয়। হতদরিদ্র পরিবারে জন্ম নিয়েছি বলে টাকা উপার্জন আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সবাই বিখ্যাত হয়ে যাবে এমন কিন্তু না। তবে চেষ্টা করাতে কোন দোষ নেই। জীবন চলে যাবে তার প্রকৃতির নিয়মের কিন্তু আমরা চাইলেই একে রঙিন করে গড়ে তুলতে পারি।
স্কুল খোলার বিকল্প কি? করেনা সংকটকালীন মূহূর্তে বিদ্যালয় খোলার বিকল্প পন্থা প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলে দেওয়া উচিত এবং মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ভার্চুয়াল জগতে নিয়ে আসা উচিত। তবে কেন শুধু প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খোলা উচিত?? এর সুনির্দিষ্ট কিছু কারণ আছে। আমাদের শিক্ষার যে হাতেখড়ি সেটা প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকেই অর্জন করি। শিক্ষার যে মৌলিক ভিত্তিস্তর- পড়তে পারা, লিখতে শেখা, সেটা প্রাথমিক বিদ্যালয়েই আমরা পেয়ে যাই। যে কোন দিন স্কুলে যায়নি সে কিন্তু পড়তে পারবেনা। কিন্তু যে প্রাথমিক বিদ্যালয় শেষ করেছে সে সহজেই নিজে নিজে পড়ে বুঝতে পারবে। তাই নিঃসন্দেহে সে ভার্চুয়াল ক্লাস করে স্বশিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারবে। দ্বিতীয় বিষয়টি হলো শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে খেলাধুলা করা অতীত জরুরী। একজন শিশু যখন বিদ্যালয়ে যাবে তখন নিশ্চয় সে কিছু সঙ্গী পাবে খেলাধুলা করার জন্য। আর এই খেলাধুলা শরীর ও মনকে সতেজ রেখে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটাবে। ষষ্ঠ কিংবা তার উপরের শ্রেনিতে পড়ুয়া একজন শিক্ষার্থী শরীর ও মনকে সতেজ রাখতে এবং নিজের সার্বিক বিকাশে নিজে নিজে বিভিন্ন ধরনের ...
ছবি
Urstory অনলাইনে ৪লক্ষ তরুণদের ফ্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালার টানা ১০০০দিনের ইতিহাস! "নিজের বলার মতো একটা গল্প" উদ্দ্যোক্তা বিষয় প্রশিক্ষণ, ১০টি বিষয়ে স্কিল শেখানো ও মূল্যবোধ সংক্রান্ত অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মশালার প্লাটফর্ম। এর প্রতিষ্ঠাতা জনাব ইকবাল বাহার জাহিদ বলেন- নিজে স্বপ্ন দেখি ও তরুণদের স্বপ্ন দেখাই। এটা আমার সামাজিক দায়বদ্ধতা যা আমি কোন প্রকার পারিশ্রমিক ছাড়া করি এবং প্রতিদিন ২ঘন্টা সময় ব্যয় করি এই কাজে। প্রায় অসম্ভব একটি স্বপ্ন আজ সারা বাংলাদেশের ৬৪ জেলা ও ৫০টি দেশের প্রবাসী বাংলাদেশীসহ মোট ৪০০,০০০ তরুণ-তরুণীদেরকে মোট ১০টি ব্যাচের মাধ্যমে ৩৬০টি কনটেন্ট দিয়ে টানা ৯০ দিন করে বিনামূল্যে উদ্দ্যোক্তা বিষয়ক, মুল্যবোধ ও ১০ টি স্কিল নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এই প্লাটফর্ম থেকে। এখন চলছে ১১তম ব্যাচ। চাকুরী করবো না চাকুরী দেব, এই ব্রতকে সামনে রেখে ১০০০দিন ধরে একদিনের জন্যেও এই প্রশিক্ষণ কর্মশালার বন্ধ ছিলনা। এটা সারা বিশ্বে একটা ইতিহাস - এত লম্বা এবং টানা ৯০ দিন এবং টানা ১০০০ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালা পৃথিবীতে কেউ কোনোদিন করেনি। ইতোমধ্যে এই প্লাটফর...